নিজস্ব প্রতিবেদক:
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ১৬টি কোম্পানির শেয়ার ধারণ তথ্য হালনাগাদ প্রকাশ করা হয়েছে। যার মধ্যে মে মাসের তুলনায় জুন মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বেড়েছে ১৬টি কোম্পানির। একই সময়ে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কমেছে ২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪টির। একটি কোম্পানি তথ্য হালানাগাদ করা হয়নি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়া ১৬টি কোম্পানি হলো- অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন, বারাকা পাওয়ার, বারাকা পতেঙ্গা, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, ডরিন পাওয়ার, এনার্জিপ্যাক পাওয়ার, জিবিবি পাওয়ার, ইন্ট্রাকো সিএনজি, যমুনা অয়েল, খুলনা পাওয়ার, লুব-রেফ, এমজেএল বিডি, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি, শাহাজিবাজার পাওয়ার ও সামিট পাওয়ার লিমিটেড।
সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১৭ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭.১৫ শতাংশে। একই সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ০.৪৬ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৩ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ০.৪৩ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৩৭.২৩ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩৭.১১ শতাংশে।
ডরিন পাওয়ার
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১৮.৫৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮.৬৫ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ১৪.৮৪ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪.৭৪ শতাংশে।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১৭.৮১ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.২২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮.০৩ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ২৮.০৬ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.২২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৭.৮৪ শতাংশে।
অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেন
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১০.১৪ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০.২৮ শতাংশে। একই সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ০.২৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ০.২১ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৫৮.৯৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫৮.৮৬ শতাংশে।
বারাকা পাওয়ার
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ২৪.৭৪ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪.৮১ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৪৫.২৬ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৪৫.১৯ শতাংশে।
বারাকা পতেঙ্গা
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ৭.০৪ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.১৫ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৫৪.৮১ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫৪.৭০ শতাংশে।
জিবিবি পাওয়ার
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১৪.৩৪ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪.৩৫ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৫৩.৬৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫৩.৬৪ শতাংশে।
ইন্ট্রাকো সিএনজি
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১২.২৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৪০ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৫৭.৬৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫৭.৫০ শতাংশে।
যমুনা অয়েল
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ২৮.৭৯ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮.৮২ শতাংশে। একই সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ০.১৪ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ০.১৩ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৮.০৯ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৮.০৭ শতাংশে।
খুলনা পাওয়ার
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ৮.৯৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮.৯৭ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ২০.৮৮ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২০.৮৬ শতাংশে।
লুব-রেফ
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ৯.১৫ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.২৫ শতাংশে। একই সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ ছিল ০.০৯ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ০.০৮ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৫৫.০৬ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫৪.৯৮ শতাংশে।
এমজেএল বিডি
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ২২.৪০ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২.৪২ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৬.০৮ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬.০৬ শতাংশে।
মেঘনা পেট্রোলিয়াম
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ৩৩.৫৮ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩.৬৭ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৭.৭১ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৭.৬২ শতাংশে।
পাওয়ার গ্রীড
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১৪.১৩ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪.২৩ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ৫.৩৬ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫.২৬ শতাংশে।
শাহাজিবাজার পাওয়ার
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১৬.৩০ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬.৩৬ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ২৪.৪৯ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.০৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২৪.৪৩ শতাংশে।
সামিট পাওয়ার
মে মাসে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ছিল ১৮.৩৬ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮.৪৬ শতাংশে। একই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগ ছিল ১৪.৮১ শতাংশ, যা জুন মাসে ০.১০ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪.৭১ শতাংশে।