সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫২ পূর্বাহ্ন [gtranslate]
শিরোনাম
বাগেরহাটে বিজয় দিবসে উপলক্ষ্যে যুব একতা সংস্থার র‍্যালি ও পথসভা সাগরে মাছ সংকটে বিপাকে দুবলারচরের শুঁটকি জেলেরা, জেলে মহাজনরা আর্থিক ক্ষতির সম্মূখীন ১৪৪ ধারায় বাগেরহাটের কচুয়ায় সমাবেশ করল বিএনপি, সাবেক এমপির অনুষ্ঠান স্থগিত বাগেরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে মাদক সম্রাজ্ঞী ও সহযোগী গ্রেফতার শরণখোলায় জামায়াতে ইসলামীর বিজয় দিবসের বর্ণাঢ্য র‍্যালি শরণখোলায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাগেরহাটে নানা আয়োজনে বিজয় দিবস উদযাপন বাগেরহাটে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত শরণখোলায় বীরমুক্তিযোদ্ধা আঃ গফফার মোল্লাকে রাষ্টীয় মর্যাদায় দাফন শরণখোলায় জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে রায়েন্দা ইউনিয়ন চ্যাম্পিয়ন
বিজ্ঞপ্তি
খুলনা বিভাগের বাগেরহাট থেকে প্রকাশিত প্রথম ভিডিও নিউজ পোর্টাল “বাগেরহাট পোস্ট” Bagerhat Post ...   ***    (পরীক্ষামূলক সম্প্রচার চলছে) ।  **  বাগেরহাট পোস্ট এ দেশের প্রতিটি জেলা , উপজেলা সহ জনগুরুত্বপূর্ন স্থানে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। আগ্রহী প্রার্থিরা শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ (নুন্যতম এইচএসসি পাশ), অভিজ্ঞতার সনদ,  জাতিয় পরিচয় পত্রের কপি, সদ্য তোলা পাসপোর্ট  সাইজের ছবি ও জীবনবৃত্তান্ত সহ বার্তা সম্পাদক বরাবর অনলাইনে আবেদন করুন। আবেদন পাঠাবার ঠিকানা  E-mail : bagerhatpost@gmail.com   প্রয়োজনে : ০১৩১২৩৫২৫৩৮ (whatsap) বার্তা বিভাগ।
আইপিওতে অডিটর ও ইস্যু ম্যানেজারদের ৯৫ শতাংশ ভুল তথ্য দেওয়া বন্ধ হয়েছে
/ ১৯০ টাইম ভিউ
আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪, ৯:৪০ অপরাহ্ন

স্টাফ রিপোর্টার  :

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে আরও চার বছরের জন্য পুনঃনিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। তিনি তার বিগত চার বছরের কর্ম অভিজ্ঞতা ও আগামী চার বছরের কর্ম পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেছেন সোনালী নিউজের সঙ্গে।

গত ৪ বছরে আপনার সফলতাগুলো কি কি?

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম : আমি ঠিক সফলতা বলবো না। আমরা চেষ্টা করেছি প্রায় বন্ধ থাকা একটা মার্কেটকে শুরু করা। এত খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে কখনও শেয়ারবাজার গেছে বলে মনে হয় না। দুই বছর করোনা আবার দুই বছর ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধ। এ সময়টাতে আমরা কাজ করেছি মিসিং কমপ্লায়েন্সগুলো নিয়ে। এখন সেগুলো প্রয়োগের দিকে আমাদের যেতে হবে। ক্যাপিটাল মার্কেট বলতে সবাই ঢাকা স্টক একচেঞ্জকে ভাবে। এটা তো ক্যাপিটাল মার্কেট না এটা প্রাইমারি মার্কেট। এখানে ডেরিভেটিভ মার্কেট, বন্ড মার্কেট আছে, ডেবথ মার্কেট আছে এখানে কমোডিটি একচেঞ্জ আছে।

এছাড়াও এখানে আরও অনেক ইনোভেটিভ প্রোডাক্ট বানানো যায়, যেগুলো বাংলাদেশে ৫০ বছরে জানতো না। এখন কিন্তু সবার জানা শুরু হয়ে গেছে। যার কারণে বন্ড মার্কেট তৈরি শুরু হয়েছে। আমাদের ডেরিভেটিভ মার্কেট নিয়ে ঢাকা স্টক একচেঞ্জ কাজ করা শুরু করে দিয়েছে। এখন সবাইকে অনেক স্বাধীনতা দিয়ে দিয়েছি। ডিএসইকে বলা হয়েছে ইনডেক্স মুভমেন্ট ট্রানজেকশন এগুলোতে আমরা আর যাবো না। আইপিও ভালো আসবে নাকি খারাপ আসবে এগুলো আমাদের কাজ না। এতো দিন আপনাদের এগুলোতে সাহায্য করেছি। আপনারা এখন থেকে ভালো ভালো কোম্পানি আনবেন এটা আপনাদের কাজ। এর আগে আইপিওর ক্ষেত্রে আমরা হস্তক্ষেপ করেছি কারণ বোর্ডেও কিছু দুষ্ট লোক থাকে হুট করে যাকে ইচ্ছা তাকে অনুমোদন দিয়ে দেয়। সেজন্য আমরা বাধা দিয়েছি যাতে এমনটা করতে না পারে। এখনকার বোর্ডের প্রতি আস্তা রয়েছে তারা একাজ ভালোভাবে করবে বিশ্বাস করি। তারা এখন থেকে আইপিওর কাজ করুক, ভালো কোম্পানি আনুক যাতে মার্কেটটা ভালো করতে পারে। এক্ষেত্রে আমরাও আর আইন পরিবর্তন করবো না। দেখবো ডিএসই কি চায়, তাদেরকে সাহায্য করবো। এটাই হবে আমাদের আগামী ৪ বছরের পলিসি। এখন থেকে আমরা নতুন কমপ্লায়েন্সগুলো উন্নয়ন করবো। ডিএসই পুরনো কাজগুলো দেখতে থাকুক আর আমরা নতুন কাজ নিয়ে মনোযোগি হবো।
 
বন্ড মার্কেট নিয়ে চার বছরের অগ্রগতি কেমন হয়েছে বলে মনে করেন?

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম : মার্কেট ক্যাপ তো কখনও ইক্যুটি দিয়ে করা যায় না। ইক্যুটির সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ম একটা লেভেল আছে, এর বাইরে আর কোম্পানি নিতে পারে না। কিন্তু কোম্পানির ডেবথ অনেক লাগে, লং টার্ম ফাইন্যান্স দেখতেই হয়। এই মিসিংটা থাকাতে ইক্যুইটি নিয়ে অনেক ছলচাতুরি হয়।

২০২০ সালে যখন দায়িত্ব নিয়েছেন তখন মার্কেটে বড় সমস্যা ছিল আস্তাহীনতা, সে জায়গাটা চার বছরে কতটুকু উন্নয়ন করতে পেরেছেন?

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম : আস্তাহীনতা শব্দটা সবাই ব্যবহার করে তবে এর সংজ্ঞা বা কি হইলে কি হবে এটা কেউ সঠিকভাবে বলতে পারবে না। কি করলে আস্তা আসবে যতদিন পর্যন্ত বুঝতে পারবো না ততদিন কিছু বলতে পারবো না। কারণ মার্কেট পড়ে গেলে বলে আস্তা নাই আবার মার্কেট উঠলে বলবে আস্তা আসছে। এটাতো আস্তার সংজ্ঞা না। উঠতি মার্কেট যেমন মানুষের দরকার আছে আবার পড়তি মার্কেটও দরকার আছে। পড়তি মার্কেট না থাকলে ভালো ইনভেস্টর আসে না। যেমন ইলিশ মাছ কম দাম হলে কিনে আবার বেশি দাম হলে কিনে না। তেমনি কম দামে শেয়ার কেনার জন্য একটা মার্কেট মানুষ খুঁজে। তবে এটা আস্তার সংজ্ঞা হতে পারে না। তাই এটা নিয়ে কথা বলতে চাই না। কারণ উঠা-নামা দুই রকম মার্কেট নিয়েই মানুষের আগ্রহ আছে।

অনেকে বলে ভালো কোম্পানি আসছে না, আপনি দায়িত্ব পাওয়ার পর যেসব কোম্পানি আসছে সেগুলো নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কি?

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম : আমাদের সময়ে ৭০ শতাংশ আসছে ব্যাংক এবং ইন্স্যুরেন্স সেক্টর থেকে এখন ব্যাংক আর ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে যদি বলে ভালো না, তাহলে আমরা কাদের মার্কেটে আনবো। রেগুলেটরি থেকে ব্যাংক-ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারবাজারে আসার বাধ্যবাধকতা আছে আমরাও তাদের অনুমোদন দিয়েছি। কিন্তু আমরা কোম্পানি অনুমোদন দিয়েছি কম। যদি বলি চার বছরে হয়তো ১৫-২০ টা হবে। কারণ এর আগে যেগুলো দেয়া হয়েছিল সেগুলো প্রসেসে আটকে ছিল। সাবেক চেয়ারম্যান খায়রুল স্যার যাওয়ার আগে। সেগুলো আমরা একটা প্রসেস করে প্রথম ১ বছরের মধ্যে ক্লিয়ার করি। সেখানে প্রায় ৩০ টার মত কোম্পানি ছিল। কিন্তু আমাদের মেয়াদে বেশি দেয়া হয়নি।

আমাদের মার্কেট থেকে বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাচ্ছে এ ব্যাপারে যদি কিছু বলতেন?

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম : আমাদের মার্কেটে যে লোকটা ৮৫ টাকা করে বিনিয়োগ করতে আসছিল, তার ২০ টাকা লাভ হয়েছিল। এখন তার এই ২০ টাকা নেই কারণ এখন ডলার একচেঞ্জ রেট হয়ে গেছে ১১০ টাকা ১১৫ টাকা। ১ ডলার কিনতে তার এখন ১১৫ টাকা লাগছে। সে লাভ করছে ২০ টাকা আর একচেঞ্জ রেটের কারণে তার লাভটাই সে নিতে পারছে না। বরং আসলটাই আসছে না কারণ তার ১ ডলার হয়ে যাচ্ছে ৮০ সেন্ট। সেজন্য তারা ভাবছে যদি ডলার রেট আরও বাড়ে তাহলে তার আসল টাকা তো আগে কিছু গেছে আরও চলে যাবে। এই ভয়ে তারা বিনিয়োগ তুলে নিয়েছে। এখন যখন ডলার রেট স্বাভাবিক হচ্ছে দেখা যাচ্ছে বিদেশিদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি কমে গেছে। এখন হয়তো বিদেশিরা আবার শেয়ার ক্রয় করবে, যেহেতু ডলার রেট কমছে।

বিদেশে রোড শো’র বিষয়ে যদি কিছু বলতেন?

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম : আমাদের দেশের মেগা প্রজেক্টগুলোতে বিদেশি যেসব কোম্পানিগুলো বড় স্কেলে বিনিয়োগ আসবে সেগুলো তো বিও অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আসবে না। বিদেশি বড় বিনিয়োগুলো জাতীয় বিনিয়োগ হবে। দেশের কান্ট্রি ব্যান্ডিং খুব জরুরি ছিল। কারণ আমরা দেখেছি বাংলাদেশের প্রোপাগান্ডা, দেশ সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশকে ছোট করা, এগুলোর মাধ্যমে দেশকে বিভিন্ন জায়গায় ছোট করে উপস্থাপন করা হয়েছে বিগত বছরগুলোতে। এগুলো থেকে বিরত রাখতে আমরা এ কাজগুলো করেছি। তার ফলও আমরা পেয়েছি। বিভিন্ন জায়গা থেকে বিনিয়োগ আসছে। দুবাই, সৌদি আরব, জাপান থেকে কিভাবে বিনিয়োগ আসতেছে। আমরা চেষ্টা করেছি দেশের ইমেজ বৃদ্ধি করার জন্য। বিও অ্যাকাউন্ট দিয়ে আর কত টাকা আসে। জাতীয়ভাবে যখন বড় বিনিয়োগ দেশে আসবে তখনই দেশের ক্যাপিটাল মার্কেট স্টেবল হবে। আর এগুলো সম্ভব হবে তখন যখন একচেঞ্জ রেট স্বাভাবিক হবে। একচেঞ্জ রেট স্বাভাবিক না হলে বিদেশিরা বিনিয়োগ করবে না।

মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে একটা প্রত্যাশা ছিল কিন্তু সে অনুযায়ী সফলতা আসেনি। এটা নিয়ে কোন পরিকল্পনা আছে কিনা?

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম : আমরা আগামী চার বছর মিউচুয়াল ফান্ডকে সব চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিবো। ট্রেজারি বন্ড একটা সময় কেউ কিনতে পারতো না। এখন সবাই কিনতে পারছে। প্রতিদিন প্রায় ১ থেকে দেড় কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে। এটা একসময় আগুনের মত পপুলার হবে এত দ্রুত আগাচ্ছে।

এসএমই খাত নিয়ে খুব ভালো একটা আশা তৈরি হয়েছিল, এই খাতের অগ্রগতি কেমন হবে বলে মনে করছেন?

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম : এসএমই খাতের কোম্পানিগুলো আসার জন্য অনেক প্রস্তাব আসছে। সবগুলো আমরা দিচ্ছি না। কারণ যারা আসছে তাদের থেকে শুধু ভালোগুলো দেওয়া হচ্ছে। এত যাচাবাছাইয়ের পরও আমরা দুই একটা ভুল দিয়ে পেলেছি। এজন্য আমরা চিন্তা করছি আরও বেশি যাছাই করে দেওয়া ভালো, নয়তো বিনিয়োগকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারণ আমরা এখনও অনেক চেষ্টা করছি অডিট রিপোর্ট ও ইস্যু ম্যানেজার এদের জালিয়াতিগুলো বন্ধ করতে। আমরা কখন ভুল করি যখন এরা আমাদের ভুল রিপোর্ট ও অ্যাকাউন্টস দেয়। এরা মাঠে গিয়ে কোম্পানির সাথে কাজ করে। আমরা তো মাঠে গিয়ে কোম্পানির সাথে কাজ করি না। তবে এখন মনে হচ্ছে চার্টার্ড অ্যাকাউন্টসগুলোর ৯৫ শতাংশ ভালো হয়ে গেছে। এখন আর ভুল অ্যাকাউন্টস দেয় না। ইস্যু ম্যানেজারদেরও অনেক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা দেয়া হয়েছে। এক কথায় এখন অনেকটা ভুল তথ্য দেয়া কমে গেছে। তবে ৪-৫ শতাংশ যেটা আছে সেটাও ঠিক হয়ে যাবে। তারা কোন সমাধান পাচ্ছে না সুতরাং তাদের টিকে থাকার সুযোগ নেই।

ভালো কোম্পানি আনার ক্ষেত্রে স্টক একচেঞ্জের কি ভুমিকা হওয়া উচিত বলে মনে করছেন?

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম : কোম্পানিগুলোকে বুঝাতে হবে। তারা আসছে না কেন? তারা আসে না কষ্টের জন্য। মনিটরিং সুপারভিশনের জন্য। মনিটরিং সুপারভিশনে ভয় কারা পায়, যারা ভালো তারা তো ভয় পাওয়ার কথা না। এনবিআরের কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে অতালিকাভুক্ত কোম্পানির কর হার আরও বাড়িয়ে দিতে। আমরা বলছি না টেক্স কমিয়ে দিতে বরং আমাদের অনুরোধ যারা তালিকাভুক্ত না তাদের টেক্স বাড়াই দেয়া হোক। তাহলে হয়তো আমাদের এখানে ভালো কোম্পানি আসবে। তাহলে কোম্পানিগুলোর কষ্টটা কাভার হয়ে যাবে। লিস্টিং হওয়ার পরে মনিটরিং সুপারভিশনের পেছনে যে খরচ সেটা অনেক। সেটা অনেকে খরচ করতে চায় না।

মার্কেটে গুজব বন্ধ করতে কি ধরণের পদক্ষেপ নিচ্ছে, এছাড়াও বিনিয়োগকারীদের জন্য আপনার কি পরামর্শ থাকবে?

অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম : আমরা হাজারবার নিষেধ করেছি আপনারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট দেখে সিদ্ধান্ত নেবেন না। আগে তো আমরা গ্রেফতারের বিষয়ে কিছুই বলতাম না। এবার আমরা দেখাই গ্রেফতার করিয়েছি তিনজনকে। এখন থেকে কেউ যদি শেয়ারবাজার নিয়ে কোন পোস্ট দেয় সাথে সাথে তাকে গ্রেফতার করা হবে। যে কোন বিষয়ে লিখলে, প্রাইস দিয়ে বা কোন কিছু দিয়ে পোস্ট করলে ১ মিনিটে এরেস্ট করা হবে। সুতারাং কেউ যদি বলে এটা কিনেন এটা বিক্রি করেন এমন করলেই এরেস্ট হবে। সব কিছু তো বিএসইসি করতে পারবে না। তাই আমি বলবো যে যার জায়গা থেকে চেষ্টা করুন। এ ধরণের গুজব থেকে বিরত থাকুন। এখন একটা টেন্ড হয়ে গেছে। পৃথিবীর যেখানে যা ঘটে সব বিএসইসির ধায়। এখান থেকে সবাইকে বের হয়ে আসতে হবে।

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
ফেজবুকে আমরা

Recent Comments

No comments to show.